নেত্রকোনায় মাধ্যমিক স্তরের বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ১হাজার ৮শ শিক্ষককে ইনহাউজ প্রশিক্ষণ প্রদান

মো: জায়েজুল ইসলাম
প্রকাশ : ২২ জুন ২০২৫, ০৭:৩৮ বিকাল

নেত্রকোনা জেলার ১০টি উপজেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ১হাজার ৮শ শিক্ষককে ইনহাউজ প্রশিক্ষনের মাধ্যমে বিটিটি (বেসিক টিচার্স ট্রেনিং) প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।
নেত্রকোণা জেলা শিক্ষা অফিসের আয়োজনে ২২ মে থেকে ২২ জুন পর্যন্ত ৬টি ব্যাচে এ প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে আইসিটি’র মাধ্যমে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষার প্রচলন প্রকল্প (২য় পর্যায়, ১ম সংশোধিত) এর আওতায় তিন দিন করে ৬টি ব্যাচে ইনহাউজ ট্রেনিং অফ টিচার্স (আই.এইচ.টি) প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়।
নেত্রকোনা জেলার জাহানারা স্মৃতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও নেত্রকোণা চন্দ্রনাথ উচ্চ বিদ্যালয় এ দুটি ভেনুতে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
গত ২২ মে বৃহস্পতিবার প্রথম ব্যাচ শুরুর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়। দুটি ভেনুতে প্রতি ব্যাচে জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ৩০০ শিক্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে অংশগ্রহন করেন। পরে ঈদউল আজহার ছুটির আগ পর্যন্ত মোট ৪টি ব্যাচে ১২শ শিক্ষককে এ প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হয়। পরবর্তীতে ঈদউল আজহার ছুটির পর ৫ম ও ৬ষ্ঠ ব্যাচে আরও ৬শ শিক্ষক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন। ২২ জুন রবিবার ষষ্ঠ ব্যাচের প্রশিক্ষনের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ কর্মশালার শেষ হয়। প্রশিক্ষণে বিভিন্ন উপজেলার প্রশিক্ষিত মাস্টার ট্রেইনারগণ অত্যন্ত দক্ষতা ও নিষ্ঠার সাথে প্রশিক্ষন কার্যক্রম পরিচালনা করেন। পুরো প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন জেলা শিক্ষা অফিসার মো: কামরুজ্জামান, জেলা ট্রেনিং কো-অর্ডিনেটর জান্নাতুল ফেরদৌস, সহকারি পরিদর্শক মুঞ্জুরুল হুদা, রুবি আক্তার, মাইন উদ্দিন, আবু হুরায়রা।
প্রশিক্ষণে প্রত্যেক প্রশিক্ষনার্থীকে প্রশিক্ষন উপকরণ ও সনদ প্রদান করা হয়। এছাড়া প্রত্যেকের প্রশিক্ষণ ভাতা ব্যাংকের মাধ্যমে তাদের স্ব স্ব হিসাব নাম্বারে পাঠিয়ে দেওয়া হবে বলে জানান প্রশিক্ষণ কো- অর্ডিনেটর।
প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী একাধিক শিক্ষক এই প্রতিবেদককে জানান, প্রশিক্ষণ কার্যক্রম ভালোভাবে শেষ হয়েছে। তবে প্রশিক্ষণ ভাতা ও খাবারের মান নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তোলেছন। তারা বলেন একজন শিক্ষককের জন্য তিন দিনে যে টাকা বরাদ্ধ রাখা হয়েছে তাও যথেষ্ঠ নয়। দুরের বিদ্যালয়ের শিক্ষককদের যাতায়াতেই এই টাকা প্রায় খরচ হয়ে গেছে। আর খাবারের বিষয়ে বলেন ভবিষ্যতে এ ধরনের ট্রেনিং এর আয়োজন করা হলে খাবার না দিয়ে টাকা দিয়ে দেওয়ার জন্য তারা দাবী রাখেন।
জেলা ট্রেনিং কো-অর্ডিনেটর জান্নাতুল ফেরদৌস জানান, পুরো প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সুন্দরভাবে শেষ করা হয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন এখান থেকে প্রশিক্ষণলব্ধ জ্ঞানের মাধ্যমে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের পাঠদান কার্যক্রমে ব্যবহার করা হবে। খাবারের বিষয়ে বলেন, বরাদ্দকৃত বাজেটে ভালো মানের খাবার সরবরাহের সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়েছে। দু একদিন খাবার নিয়ে অভিযোগ উঠলে হোটেল মালিককে ডেকে এনে জবাবদিহি চাওয়া হয়েছে।
জেলার ১০টি উপজেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ১হাজার ৮শ শিক্ষককে ইনহাউজ প্রশিক্ষনের মাধ্যমে বিটিটি (বেসিক টিচার্স ট্রেনিং) প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।
নেত্রকোণা জেলা শিক্ষা অফিসের আয়োজনে ২২ মে থেকে ২২ জুন পর্যন্ত ৬টি ব্যাচে এ প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে আইসিটি’র মাধ্যমে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষার প্রচলন প্রকল্প (২য় পর্যায়, ১ম সংশোধিত) এর আওতায় তিন দিন করে ৬টি ব্যাচে ইনহাউজ ট্রেনিং অফ টিচার্স (আই.এইচ.টি) প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়।
নেত্রকোনা জেলার জাহানারা স্মৃতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও নেত্রকোণা চন্দ্রনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ে এ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। গত ২২ মে বৃহস্পতিবার প্রথম ব্যাচ শুরুর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়। দুটি ভেনুতে প্রতি ব্যাচে জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ৩০০ শিক্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে অংশগ্রহন করেন। পরে ঈদউল আজহার ছুটির আগ পর্যন্ত মোট ৪টি ব্যাচে ১২শ শিক্ষককে এ প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হয়।
পরবর্তীতে ঈদউল আজহার ছুটির পর ৫ম ও ৬ষ্ঠ ব্যাচে আরও ৬শ শিক্ষক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন। ২২ জুন রবিবার ষষ্ঠ ব্যাচের প্রশিক্ষনের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ কর্মশালার শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। প্রশিক্ষণে বিভিন্ন উপজেলার প্রশিক্ষিত মাস্টারট্রেইনারগণ অত্যন্ত দক্ষতা ও নিষ্ঠার সাথে প্রশিক্ষন কার্যক্রম পরিচালনা করেন। পুরো প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন জেলা শিক্ষা অফিসার মো: কামরুজ্জামান, জেলা ট্রেনিং কো-অর্ডিনেটর জান্নাতুল ফেরদৌস, সহকারি পরিদর্শক মুঞ্জুরুল হুদা, রুবি আক্তার, মাইন উদ্দিন, আবু হুরায়রা ।
প্রশিক্ষণে প্রত্যেক প্রশিক্ষনার্থীকে প্রশিক্ষন উপকরণ ও সনদ প্রদান করা হয়। এছাড়া প্রত্যেকের প্রশিক্ষণ ভাতা ব্যাংকের মাধ্যমে তাদের স্ব স্ব হিসাব নাম্বারে পাঠিয়ে দেওয়া হবে বলে জানান প্রশিক্ষণ কো- অর্ডিনেটর। প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী একাধিক শিক্ষক এই প্রতিবেদককে জানান, প্রশিক্ষণ কার্যক্রম ভালো হয়েছে। তবে প্রশিক্ষণ ভাতা ও খাবারের মান নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তোলেছন। তারা বলেন একজন শিক্ষককের জন্য তিন দিনে যে টাকা বরাদ্ধ রাখা হয়েছে তা যথেষ্ঠ নয়। দুরের বিদ্যালয়ের শিক্ষককদের যাতায়াতেই এই টাকা প্রায় খরচ হয়ে গেছে। আর খাবারের বিষয়ে বলেন ভবিষ্যতে এ ধরনের ট্রেনিং এর আয়োজন করা হলে খাবার না দিয়ে টাকা দিয়ে দেওয়ার জন্য তারা দাবী রাখেন।
জেলা ট্রেনিং কো-অর্ডিনেটর জান্নাতুল ফেরদৌস জানান পুরো প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সুন্দরভাবে শেষ করা হয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন এখান থেকে প্রশিক্ষণলব্ধ জ্ঞানের মাধ্যমে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের পাঠদান কার্যক্রমে ব্যবহার করা হবে। খাবারের বিষয়ে বলেন, বরাদ্দকৃত বাজেটে ভালো মানের খাবার সরবরাহের সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়েছে। দু একদিন খাবার নিয়ে অভিযোগ উঠলে হোটেল মালিককে ডেকে এনে জবাবদিহি চাওয়া হয়েছে।